বাংলাদেশের মধ্যে রাজশাহী শহরের কেন এত জনপ্রিয়তা বিস্তারিত জানুন
বাংলাদেশের বিভাগ ও জেলার মধ্যে রাজশাহী শহর বা রাজশাহী জেলা একটি বিশেষায়িত স্থান এদেশের জেলা বা বিভাগের মধ্যে রাজশাহী জেলা একটি পুরনো ইতিহাস ঐতিহ্য সমৃদ্ধ একটি শহর রাজশাহী জেলা ধীরে ধীরে তার সুনাম অর্জন করেছে একদিনেই রাজশাহী জেলা বা শহরের সুনামর্জিত হয়নি রাজশাহী আমাদের প্রাণের শহর
রাজশাহী শহরের বা জেলার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য নিদর্শন ও ইতিহাস ঐতিহ্যের জন্য রাজশাহী জেলা বাংলাদেশের মধ্যে একটি স্বনামধন্য স্থান হিসেবে পরিগণিত হয়েছে আসুন জেনে নিন এ আর্টিকেল এর মাধ্যমে রাজশাহী জেলা বাংলাদেশের মধ্যে এত বিখ্যাত কেন?
ভূমিকা:
রাজশাহী জেলার উদ্ভব বা নামকরণ উন্মোচন হয় 16 দশকের দিকে রাজশাহীর নামকরণ করেন তৎকালীন রানী ভগবতী রাজশাহী শহরে রাজশাহী শহর বা জেলাতে তৎকালীন সময়ে রাজা-বাদশাদের বসবাস তুলনামূলক বেশি ছিল এজন্য রাজশাহীর নামকরণের সাথে রাজা-বাদশাদের বসবাস করা এবং ইতিহাস ও ঐতিহ্য সাথে মিল রেখে রাজশাহী জেলা বা শহরের উদ্ভব হয়েছিল এ শহর বা জেলা বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য ইতিহাস ঐতিহ্য নিদর্শন এবং পণ্য বা বস্তুর কারণে বাংলাদেশের মধ্যে একটি বিশেষ স্থান দখল করে প্রবাহমান গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে শুধু বাংলাদেশ নয় বহির্বিশ্বে হোক এই শহরের সুনাম সমৃদ্ধি পেয়েছে উদাহরণস্বরূপ বলা যায় রাজশাহীর রেশন চাষ আম চাষ বরেন্দ্রভূমি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পদ্মা নদী ও গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন ও স্থানগুলোর কারণে এই জেলার বিশেষায়িত রূপ প্রকাশ পেয়েছে এবং একটি সুনামের স্থান দখল করে মানুষের নজর কেড়েছে এজন্য রাজশাহী বাংলাদেশের মধ্যে একটি বিখ্যাত শহর হিসেবে পরিগণিত হয়েছে
সূচিপত্র:
ইতিহাস ও ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন স্থান
শিক্ষা নগরী পরিচিতি লাভ
রেশম শিল্প নগরী নামে খ্যাত
আমের জন্য বিখ্যাত নগরী রাজশাহী
উত্তরা অঞ্চলের বরেন্দ্র ভূমি নামে পরিচিত
পদ্মা নদীর সৌন্দর্য তীরবর্তী শহর রাজশাহী
সিল্ক সিটি নগরী নামে বিখ্যাত
গ্রীন সিটি হিসাবে জনপ্রিয়তা লাভ
ক্লিন সিটি হিসাবে সমাদিত শহর
যে সকল বৈশিষ্ট্যের কারণে রাজশাহী জেলা পরিচিতি ও বিশেষায়িত স্থান বলে পরিমাণিত হয়েছে তা বর্ণনার মাধ্যমে প্রকাশ করা হলো
ইতিহাস ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন স্থান
রাজশাহী বিভাগ বা জেলা একটি ইতিহাস ঐতিহ্যবাহী বিশেষায়িত কিছু নিদর্শন স্থান রয়েছে যেগুলো এ দেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশে আদি বা প্রাচীনকাল থেকেই বিদেশী দার্শনিক রাজা বাদশা এসে শাসন প্রতিষ্ঠা করে এবং এ দেশে বাস করে বিভিন্ন ইতিহাস ঐতিহ্য রচনা করে নিদর্শন স্বরূপ রয়ে গেছে কিছু বিশেষায়িত নিরদর্শন স্থানগুলো বর্ণনা করা হলো যেমন
নওগাঁ পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার: নওগাঁ পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার প্রতিষ্ঠা করেন তৎকালীন সময়ের সম্রাট ধর্মপাল একজন নিষ্ঠাবান ও আদর্শ শাসক ও রাজা ছিলেন তিনি এই বৌদ্ধ বিহার পরিচালনা করতেন এবং সেখানে বৌদ্ধ ধর্মের শাস্ত্রতন্ত্র সাহিত্যচর্চা ও ধর্মতত্ত্ব করানো হতো সেই সময় থেকে নওগাঁ পাওয়ার পর বাংলাদেশের ইতিহাসে বৌদ্ধবিহার নামে পরিচিতি লাভ করে যার রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ জেলার বদলগাছিয়া উপজেলা পাহাড়পুর গ্রামে অবস্থিত
পুঠিয়া জমিদার বাড়ি: পুঠিয়া রাজবাড়ী ১৮৮৫ সালে মহারানী হেমন্ত কুমারী দেবী এই রাজবাড়ী তৈরি করেন দ্বিতল বিশিষ্ট একটি ভবন যা এখনো ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিরদর্শন সড়ক রাজশাহী জেলার উঠিয়া উপজেলায় এ রাজবাড়ীটি অবস্থিত
নাটোর উত্তরা গণভবন: উত্তরা গণভবন আজ থেকে প্রায় ৩০০ বছর আগে স্থাপিত হয়েছিল নাটোরের রানী ভবানী তাঁর মহানায়ক দয়ারাম রাই ওপর সন্তুষ্ট হয়ে এই নয়নাভিরাম প্রাসাদ নির্মাণ করেছিল উত্তরা গণভবনের নামকরণ করা হয়েছিল ১৯৭২ সালের ৯ই ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন সময়ে সরকারি হাউজ হিসেবে এটি পরিচিত ছিল
বরেন্দ্র জাদুঘর: বরেন্দ্র জাদুঘর বাংলাদেশের প্রথম জাদুঘর যেখানে প্রত্নতত্ত সংগ্রহশালা হিসাবে প্রথম স্থাপিত হয়েছিল ১৯১০ সালে ব্যক্তিগত উদ্যোগে এই জাদুঘরে এখন বিভিন্ন গবেষণা ও পত্রতত্ত্ব নিদর্শন ও বিভিন্ন স্থাপত্য ও শিল্প নিয়ে গবেষণা কার্য পরিচালনা হয়
বগুড়া মহাস্থানগড়: বগুড়া মহাস্থানগড় বাংলাদেশের প্রাচীনপত্রতাত্ত্বিক শহর হিসাবে পরিচিত ছিল এটি প্রায় ৩০০ খ্রিষ্টাব্দে উদ্ভাবন হয়েছিল মহাস্থানগড়ের পূর্ব নাম পুণ্ডনগর নামে অবহিত ছিল মহাস্থানগড়ের এই প্রাত্য তাত্ত্বিক নিদর্শন সার্কের অন্তর্ভুক্ত করে সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসেবে পরিচিতি লাভ করে
শিক্ষা নগরী নামে হিসেবে পরিচিতি
রাজশাহী শহরের বিশেষ কিছু শিক্ষার প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলো বাংলাদেশের মধ্যে অনেক পরিচিত এবং স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান উদাহরণস্বরূপ বলা যায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রাজশাহী প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় রাজশাহী কলেজ রাজশাহী মেডিকেল কলেজ এবং আরো অন্যান্য
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়হয়েছিল১৯৫৩ সালের ৬ জুলাই এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় যা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে দ্বিতীয় স্থান দখল করে রয়েছে
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের মধ্যে একটি প্রাচীন গবেষণা কেন্দ্রস্থল হিসেবে পরিগণিত রয়েছে এখানে ইঞ্জিনিয়ারিং এবং প্রযুক্তিগত জ্ঞান গবেষণার কলাকৌশল ইত্যাদি শিক্ষা দেওয়া হয় শিক্ষা দেওয়া হয় যা একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশের মধ্যে স্থান দখল করে রয়েছে
রাজশাহী কলেজ: রাজশাহী কলেজ বাংলাদেশের সরকারি কলেজ গুলোর মধ্যে শীর্ষস্থান দখল করে রয়েছে কলেজের প্রতিবছরের রেজাল্ট অনুযায়ী শীর্ষস্থান দখল করে চার বারের দেশ সেরা কলেজ হিসেবে পরিগণিত হয়েছে রাজশাহী কলেজ ১৮৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এই কলেজের সুনাম সারা বাংলাদেশের ছাত্র সমাজের কাছে একটি গৌরবের স্থান অধিকার করে রয়েছে
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল: রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিগণিত হয়েছে দেশের অধিকাংশ মেডিকেল শিক্ষার্থীরা এই কলেজে পড়াশোনার উদ্দেশ্যে ভর্তি হন এই কলেজে এমবিবিএস পিএইচডি এমএফএল ইত্যাদি ডিগ্রিধারী ডাক্তার সার্টিফিকেট দেওয়া হয় এটি বাংলাদেশের মধ্যে একটি শীর্ষস্থানীয় মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নামে পরিগণিত আছে ১৯৫৮ সালের পহেলা জুলাই এটি স্থাপিত হয়
রেশম শিল্প নগরী নামে খ্যাত
রেশম শিল্প বাংলাদেশের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প হিসেবে পরিগণিত রয়েছে কারণ রেশম শিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে রাজশাহী শহরে এই রেশন শিল্পের পরিচালনা ব্যবস্থা ও কেন্দ্রস্থল হিসাবে পরিচিত লাভ করে ১৯৭৪ সালে রাজশাহী শহরে রেশম শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠান লাভ করে রেশন শিল্পের অনেক সুনাম রয়েছে রেশম রেশম চাষ করে উৎপন্ন সুতা দিয়ে শাড়ি তৈরি করা হয় অন্যান্য অন্য সামগ্রী উৎপন্ন করা হয় এবং রেশম কাপড় একটি উন্নত মানের কাপড় যা দিয়ে অন্য বছর তৈরি করে দেশ এবং বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা হয় ভারতের মুর্শিদাবাদের রেশন শিল্পের অনেক নাম রাখা রয়েছে
আম চাষের জন্য বিখ্যাত নগরী
আম বাংলাদেশের একটি পরিচিত সুস্বাদু ও ঋতুভিত্তিক একটি ফল যা বাংলাদেশের মানুষের কাছে একটি জনপ্রিয় ফল হিসেবে পরিগণিত হয়েছে সারা বাংলাদেশের মধ্যে সবচাইতে বেশি আমের চাষ ও ফলন হয় রাজশাহী জেলায় যার মধ্যে নওগাঁ চাঁপাইনবাবগঞ্জ রাজশাহী এই তিনটি জেলা আম চাষের জন্য বিখ্যাত রাজশাহীর সবচেয়ে বড় আমাট বসে চাঁপাইনবাবগঞ্জ উপজেলায় রাজশাহীর আম দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও রপ্তানি হয় এবং বৈদেশিক অর্জিত হয় এজন্য রাজশাহী শহরকে রেশন শিল্প ও আমের নগরী হিসেবে অবহিত করা হয়েছে
উত্তরা অঞ্চলের বরেন্দ্র ভূমি নামে পরিচিত
বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের বরেন্দ্রভূমি নামে খ্যাত কারণ কারণ এটি ছিল প্রাচীন এই জনপদ গঙ্গা ও করতোয়া নদীর তীরবর্তী অঞ্চল দ্বারা প্লাবিত ও সময়িত রয়েছে বরেন্দ্রভূমি কৃষি উৎপাদন চাষযোগ্য ভূমি হিসেবে পরিচিত রাজশাহীর রংপুর দিনাজপুর বগুড়া পাবনা এই পাঁচটি জেলার সমন্বয়ে উত্তরা অঞ্চল বরেন্দ্রভূমি নামে খ্যাত এ অঞ্চল অন্যান্য অঞ্চলের থেকে উঁচু এবং সমতল ভূমি এ অঞ্চলে ফসল ফলাদি তুলনামূলক বেশি উৎপাদন হয় এজন্যই বাংলাদেশের এই পাঁচটি জেলাকে উত্তরা অঞ্চলের বরেন্দ্রভূমি হিসেবে পরিগণিত হয়েছে বরেন্দ্রভূমির নামকরণের রাজশাহের কেন্দ্রস্থল স্থলে বরেন্দ্র জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯১০ সালে
পদ্মা নদীর সৌন্দর্য তীরবর্তী শহর রাজশাহী
রাজশাহী জেলা বা শহরের পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে পদ্মা নদীর স্রোতধারা পদ্মা নদীর এই স্রোতধারা রাজশাহী জেলা বা শহরকে আরো একধাপ সৌন্দর্যের চাদরে ঘিরে রয়েছে বর্ষা মৌসুমে পদ্মা নদীর পানি উপচে পড়ে থৈথৈ করে এবং শরতের দিকে পদ্মার চরে সাদা সাদা কাশফুল ফোটে চাদরে ছেয়ে যায় চারিদিকে মানুষ দিনশেষে ক্লান্তি দূর করার জন্য পদ্মা নদীর তীরে ঠান্ডা ধীরে ধীরে বাতাসে অবসর সময় উপভোগ করে এ যেন এক ছবি পদ্মার ইলিশ বাংলাদেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও রপ্তানি হয় এজন্য পদ্মা নদীর এই সৌন্দর্য ও ইলিশ আমাদের বাংলাদেশের পরিচিতি লাভ করেছে। পদ্মা নদীর পাড়ে গড়ে ওঠা বিভিন্ন পর্যটক স্থান যেমন পদ্মা গার্ডেন, টি - বাঁধ,আই- বাঁধ হাইটেক পার্ক ক্যাডেট কলেজ এগুলো পদ্মা নদীর পাড়ে গড়ে ওঠা আকর্ষণীয় বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে পরিগণিত হয়েছে পড়ন্ত বিকেলে সারাদিনের ক্লান্তি শেষে ভ্রমণপিপাসুরা অবসর সময় কাটানোর জন্য এই দর্শনীয় স্থানগুলো পরিদর্শন করে এবং পদ্মা নদীর সৌন্দর্য আবহাওয়া বাতাস ও নদীর স্রোত প্রবাহ উপভোগ করে এজন্য পদ্মা নদীর সৌন্দর্য আরো দেখুন আকার ধারণ করেছে।
সিল্ক সিটি নগরী নামে বিখ্যাত
রাজশাহী শহর আগে এত উন্নত বা উন্নয়নশীল ছিল না রাস্তাঘাট অবকাঠামোগত উন্নয়ন এত উন্নত ছিল না গত 10 বছরে রাজশাহীর রূপরেখা ও অবকাঠামগত উন্নয়ন বিপথে স্থাপিত হতে থাকে সিলসিটি অর্থাৎ রাজশাহী শহরের রেশন চাষ করে না হয় সেই সুতা থেকে উন্নত মানের পোশাক তৈরি করা হয় একটি ডিকশই মানোন্নয়নশীল প্রসাদ পোশাক শিল্পের জন্য উৎপন্ন একটি দ্রব্য যার জন্য রাজশাহী শহর নামকরণ করা হয় সিল্কসিটি নামে
গ্রীন সিটি হিসাবে জনপ্রিয়তা লাভ
গ্রীন সিটি রাজশাহী শহরে সবুজ শ্যামলা শস্যফালা এই সৌন্দর্যের নগরীতে যেদিকেই তাকাই সবুজের সমরহ চোখে পড়ে পরিকল্পিত গাছপালা রাস্তার ধারে সৌন্দর্যের একধাপ এগিয়ে নিয়েছে। রাজশাহী শহরে বনাঞ্চল কম থাকায় এখানে পরিকল্পিতভাবে রাস্তার পাশে নদীর তীরে এবং বিনোদন কেন্দ্রগুলো নিয়ে গাছপালা লাগানোর পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করা হয় এবং পরিবেশ দূষণ থেকে রাজশাহী নগরীতে সুরক্ষা রাখতে সবুজ শ্যামলা শস্য ফল এই নগরী নামে পরিচিত লাভ করে
ক্লিন সিটি হিসাবে সমাদিত শহর
ক্লিন সিটি রাজশাহী শহর একসময় এত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ছিল না আস্তে আস্তে ধীরে ধীরে রাজশাহীর অবকাঠামো কত উন্নয়ন হওয়ায় বিনোদন কেন্দ্র শিক্ষা নগরী সিল্কসিটি বরেন্দ্রভূমি নামকরণের পাশাপাশি রাজশাহী ট্রেন থেকে হিসাবে পরিচিত তাই রাজশাহী শহরের রাস্তাঘাট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিনোদন কেন্দ্র এবং অন্যান্য স্থানে আবর্জনা ময়লা পরিষ্কার করে নির্দিষ্ট স্থানে রূপান্তর করে রাজশাহী শহরকে একটি পরিষ্কার মনা ও সতেজ
আমাদের মন্তব্য
উক্ত বর্ণনায় রাজশাহী শহর বা জেলা বাংলাদেশের মধ্যে বিখ্যাত কেন তার বৈশিষ্ট্য কারণ ও ঐতিহাসিক পটভূমি বর্ণনার মাধ্যমে এই শহর বা জেলার সৌন্দর্য এবং দৃষ্টিনন্দন বৈশিষ্ট্য ও উপাধিগুলো আলোচনা করা হয়েছে এতে করে আমরা জানতে পেরেছি বাংলাদেশের মধ্যে সেই শহরের সুনাম এর জন্যই উক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় রাজশাহী শহর বা জেলা এদেশের অন্যান্য বিভাগ জেলা বা শহরের মধ্যমণি ও বিশেষায়িত রোগ প্রকাশ পেয়েছে আমাদের আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাদের সাথে থাকুন সনত্ব আরো কিছু কনটেন্ট আর্টিক্যাল পেতে আমাদের ওয়েব সাইটে যুক্ত থাকনু।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url